আয়েশা
আমি একজন স্কুল টিচার, ঢাকা শহরের এক স্কুলে আমি পড়াই| চাকরি করার উদ্দেশ্যে গ্রামের বাড়ি থেকে শহরে আমাকে আসতে হয়| বাবা ও মায়ের একমাত্র ভরসা হবার জন্য সেটা আমাকে করতেই হয়| শহরে এসে চাকরি টা খুব তাড়াতাড়ি পেয়ে যায় ঠিকই| কিন্তু বিয়ে করার জন্য কোন ভালো ছেলেকে না পেয়ে আমার মন খুব খারাপ হয়ে যায়। সেই সময়েই আমি এই বাংলাদেশী ফোন সেক্স ব্যাপারে জানতে পারি| আর এইখানে সেক্স করে আমি আমার বিবাহিত জীবনের আনন্দ পেয়ে যায়|
বয়স: 19
যা আমাকে উত্তেজিত করে : কেউ আমার সাথে সেক্স করার সময় আমার গুদ চুষে দিলে আমার খুব ভালো লাগে| আমি নিজেও অবস্য বাঁড়া চুষতে খুব ভালো বাসি|
যা আমাকে দুঃখিত করে:: কেউ যদি আমার সাথে সেক্স করতে গিয়ে খুব বাজে বাজে ভাবে কথা বলে তাহলে আমার বুকে খুব ব্যাথা লাগে| আমি কেঁদে ফেলি কেউ আমার সাথে এই ধরনের ব্যাবহার করলে|
میرے کوائف:
উচ্চতা: 5.6 ওজন:48 কেজি মাই: মাঝারি চুলের রং:কালো চুলের দীর্ঘতা:ছোটো চোখের রং: কালো কাঠামো:মাঝারি
আয়েশা - আমার জীবনের গল্প
আমার জিবনে খুব ছোটো বয়সে সেক্স চলে আসে। প্রথম সেক্স এর ব্যাপারে কিছু না বুঝতে পারলেও যখন বুঝতে পারি তখন সেক্স এর থেকে আমার কাছে আর কিছুর বেসি দাম ছিল না। আমার শরীর টা বড়ো হবার পরেও বেস আলিম ছিল, এখনও সেটাই আছে। আমার দুধ ও গুদ টাকে আমি সবাইকে দেখাতে খুব ভালো বাসি। যখন আমার ওই দুটোতে জ্বালা ওঠে তখন আমার কিছুই মনে থাকে না। যেমন করেই হোক ওই দুটোকে আমাকে ঠাণ্ডা করতে হয়। প্রথম প্রথম আমি নিজেই নিজের দুধ টিপে ও গুদ খেঁচে ঠাণ্ডা করতাম। কিন্তু রোজ রোজ ওই একই জিনিস করতে আমার ভালো লাগতো না। আমার এই কথা আমার এক বান্ধবি জানতে পেরে ওই প্রথম আমাকে বাংলাদেশী ফোন সেক্স এ যোগ দেবার জন্য বলে। আমি এই ফোন সেক্স আ যোগ দেবার পর জাভেদ বলে একটা ছেলের সাথে আমি প্রথম সেক্স করি। ওর সাথে সেক্স করে আমি আমার জীবনের চরম যৌন সুখ অনুভব করতে পারি। সেই থেকেই এই ফোন সেক্স হল আমার জীবনের সব কিছু। কোন দিন কেউ যদি আমার সাথে ফোনে সেক্স না করে তাহলে আমার যেন পাগল হয়ে যাবার মতন অবস্থা হয়ে যায়।


  • আয়েশা

  • সবনম

  • মেঘনা

  • জিনাত

  • কল্যানী

  • সবিতা