নাম : ফিরদোশ    বয়স: 24

আমার ব্যাপারে :
আমি বাংলাদেশের একজন লেখিকা| ছোটো ছোটো কিছু কাগজে মাঝে মাঝে লেখা লিখি করি| লেখিকা হবার সুবাদে আমি অনেক জায়গায় গেছি আবার অনেক মানুষের সাথে মিসেছি| আমি বেস বড়ো লোক পরিবারের মেয়ে| বাবা একজন বিশাল বড়ো সরকারি অফিসার ছিলেন। আমার কোন দিনি কোন কিছুর অভাব ছিল না| খুব সুখে ও আনন্দের মধ্যে আমি বড়ো হয়েছি| কোন দিন আমি ভাবিনি যে আমি ফোনে সেক্স করে আমার জীবনের সব থেকে ভালো আনন্দ উপভোগ করতে পারব| বেস বড়ো হবার পর ঘরের লোক আমার বিয়ে দিতে চেয়ে ছিল কিন্তু আমি করিনি| তার কারন হল এই বিয়ে করার কথার সময় হটাত করে আমার মনে হোল যে বিয়ে করলে তো কেবল একটাই বাঁড়া নিয়ে খেলতে পারব কিন্তু না করলে অনেক বেসি বাঁড়ার স্বাদ পাওয়া যেতে পারে। সেই সময়েই আমি প্রথম এই সাইট এর খোঁজ পাই। প্রথমে একটু ভয় থাকলেও দুই একবার সেক্স করার পর যখন মজা পেলাম তখন দেখলাম এই তাই ঠিক|

যা আমাকে উত্তেজিত করে : কেউ আমার সাথে সেক্স করতে করতে যদি আমাকে ভালো বেসে ফেলে তাহলে আমি তার জন্য সব কিছু করে দিতে পারি| আমি আসলে ভালো বাসাকে খুব ভালো বাসি|

যা আমাকে দুঃখিত করে: কোন দিন যদি আমাকে কেউ ফোন করে সেক্স না করে তাহলে সেই দিন আমি কিছুতেই ঘুমাতে পারি না। আমার শরীর এর সাথে আমার কালো বালে ভরা গুদেও যেন একটা কষ্ট হয়।

শরীর গঠন :
উচ্চতা: 5.7 ; ওজন: 53 কেজি ; মাই: মাঝারি ; চুলের রং: কালো ; চুলের দীর্ঘতা: মাঝারি ; চোখের রং: কালো ; কাঠামো: মাঝারি

আমার জীবনের গল্প:
বড়ো লোক বাড়িতে জন্ম নেবার কারনে বেস সাচ্ছন্দেই বড়ো হয়েছি। কোন কিছু অভাব কোন দিন আমার বাবা মা আমাকে পেতে দেয় নি। আমি ঠিক যেমন ভাবে চেয়েছি ঠিক তেমন ভাবেই বড়ো হয়েছি। বড়ো হবার পর চাকরি করার মতন মানসিকতা আমার ছিল না। আমি লিখতে ভালো বাসতাম বলে সেই দিকেই চলে গেছি। এখন আমি একজন লেখিকা। কিন্তু বড়ো হবার কিছু দিনের মধ্যে বাবা ও মায়ের যেটা দাইত্য সেটাই করতে চাইলো। মানে আমার বিয়ে দিতে চাইলো। কিন্তু আমি কিছুতেই রাজি হলাম না কারন সেই মুহূর্তে আমার বিয়ে করার ইচ্ছে ছিল না। এর আগে আমি আমার এক পুরানো বন্ধুর সাথে সেক্স করে বুঝে গেছিলাম যে গুদ এর কতো মজা। তাই ওই বিয়ে করে একটা বাঁড়ার ঠাপ সারাজিবন ধরে পাওয়ার কোন ইচ্ছে আমার ছিল না। এর পর বেস কয়েকবার আমার শরীর টাকে আমি কয়েক জনের সাথে সেয়ার করেছি। সেক্স এর মজা অনুভব করার পর আমার যে মনের কি অবস্থা হোল সেটা আমি বলে বোঝাতে পারব না। ঠিক সেই সময়ে আমি এই বাংলাদেশী ফোন সেক্স এ যোগ দিলাম। দুই একবার এইখানে সেক্স করার পর আমার খুব ভালো লাগল। সেই ভালো লাগা আমার আজও রয়ে গেছে। এখন আমি নিয়মিত এইখানে না না ধরনের ছেলেদের সাথে সেক্স করি। আমার খুব ভালো লাগে কোন কচি ছেলেকে ল্যাঙটও করে তার শরীর এর সাথে আমার ল্যাঙট শরীর নিয়ে খেলতে

গ্রাহকের অভিগ্যতা :
হৃদয়
ফিরদোশ এর মতন সেক্স এর ব্যাপারে সব জানা সেক্সি মেয়ে আজকাল খুব কম দেখা যায়। আর গুদ না চুদেও কি করে বাঁড়ার আরাম পাওয়া যায় সেটা আমি এই ফিরদোশ এর কাছ থেকেই শিখেছি।

রাজেশ
ভালো বাসা আর সেক্স যে একসাথে কি করে করা যায় সেটা এই ফিরদোশ আমাকে শিখিয়েছে। ওর শরীর এর একটা আলাদা গন্ধ আছে। যেটা যে কোন মানুষকে যেন পাগল করে দিতে পারে।

বাবু
ফোন সেক্স কথাটা অনেকে শুনে একটু ভরসা পায় না। কিন্তু আমি এই সাইট এর ফিরদোশ বলে মেয়েটার সাথে সেক্স করে যে ভরসা বা আরাম পেয়েছি সেটা বলতে পারব না।

সুরজিত
ফিরদোশ মডেল মেয়ে হলেও ওর মতন একদম সাধারন সেক্সি মেয়ে খুব কম দেখা যায়। ওর সাথে কথা না বললে আপনারা বুঝতে পারবেন না।