নাম : দীপালি    বয়স: 21

আমার ব্যাপারে :
আমি বাংলাদেশের এক গ্রামের এক খুব গরিব ঘরের মেয়ে| আমরা দুই বোন ও দুই ভাই ছিলাম| আমি সবার থেকে বড়ো ছিলাম| আমরা এতটাই গরিব ছিলাম যে বাবা আমদের কাউকেই ভালো করে পড়াশুনা করাতে পারেনি। আমি দেখতে খুব সুন্দরি হবার জন্য খুব কম বয়সেই আমার কাজ পেতে কোন অসুবিধা হয় নি| কিন্তু সবাই আমার কাজের থেকে আমার শরীর টাকেই বেসি ভালো বাসত| আমার আসলে বয়সের তুলনায় বুকের মানে দুধ দুটো একটু বেসি সেক্সি হবার জন্য সবারই চোখ পড়তো সেই দিকেই| সেই চোখে পড়া থেকেই আমার জীবনের সেক্স এর শুরু হোল|

যা আমাকে উত্তেজিত করে : কেউ যদি আমার সাথে সেক্স করার সময় আমার গুদ খেঁচে জল খসিয়ে দেয় তাহলে আমার খুব ভালো লাগে ও আরাম হয়|

যা আমাকে দুঃখিত করে: কেউ যদি বাঁড়া আমাকে দিয়ে না চুষিয়ে সোজা আমার গুদ মারতে শুরু করে তাহলে আমার খুব খারাপ লাগে| আসলে আমি বাঁড়া চুষতে খুব ভালো বাসি|

শরীর গঠন :
উচ্চতা: 5.3 ; ওজন: 50 কেজি ; মাই: মাঝারি ; চুলের রং: কালো ; চুলের দীর্ঘতা: ছোটো ; চোখের রং: কালো ; কাঠামো: মাঝারি

আমার জীবনের গল্প:
আমি প্রথম ১৭ বছর বয়সে একটা চাকরি পেয়ে যায়। চাকরি টা হোল একটা কোম্পানি তে ফ্লোর দেখাসনার কাজ। মালিক লোকটা বেস ভালোই ছিলেন। কিন্তু তার একমাত্র ছেলের আমার দিকেই নজর ছিল সুরুর দিক থেকেই। কিন্তু আমি কিছুতেই সুযোগ না দেবার জন্য কিছু করে উঠতে পারছিল না। হটাত করে দেখি আমার মাইনে প্রাই দুই গুন করে দেওয়া হোল। আমি তো কিছুই বুঝতে পারলাম না। কিন্তু এই মাইনা বেড়ে যাবার জন্য আমার সাংসার এর খুব উপকার হোল। হটাত করে মালিকের ছেলে একদিন আমাকে ওর সাথে সেক্স করার অফার দিলো। আমি কিছুতেই রাজি হলাম না কিন্তু সে আমাকে কাজ থেকে বের করে দেবার ভয় দেখানতে আমি বাধ্য হয়ে রাজি হয়ে গেলাম। সারারাত আমাকে যেন ছিঁড়ে ছিঁড়ে খেলো। প্রথমে আমার একটু কষ্ট হচ্ছি ওর বিশাল বড়ো বাঁড়াটাকে আমার গুদে ঢোকাতে কিন্তু কিছু পরেই সব ঠিক হয়ে গেলো। আমি বেস মজা পেলাম জীবনের প্রথম সেক্স করতে। সেই রাতে আমাকে ও প্রাই পাঁচ বার লাগালও। এর পর থেকেই মাঝে মাঝে ওর সাথে সেক্স করতে থাকলাম। আমার বেস ভালোই লাগতো। কিন্তু আমার হটাত করে মনে হোল গুদ যদি মারাতেই হয় তাহলে শুধু একটা বাঁড়া দিয়ে কেন না না রকমের বাঁড়ার স্বাদ পেতে খুব ইচ্ছে করলো। সেই থেকেই আমি এই বাংলাদেশী ফোন সেক্স সাইট এ যোগ দিলাম। এখন আমার এমন অবস্থা যে দিনে এক থেকে দুইবার কেউ যদি আমার সাথে সেক্স না করে তাহলে আমার কিছুই ভালো লাগে না।

গ্রাহকের অভিগ্যতা :
আকমল
দিপালির মতন সেক্স করতে পারদর্শী মেয়ে এর আগে আমি কখনো দেখিনি। আমি সেক্স এর কিছুই সেই ভাবে যানতাম না। কিন্তু এই দীপালি আমাকে সব সিখিয়ে দিয়েছে। আমি সত্যি করেই দিপালির কাছে সারা জীবন কৃতজ্ঞ থাকবো

আক্রম
আমার বিয়ের প্রাই এক বছর পড়েও আমি আমার বৌয়ের সাথে ভালো করে মিসতে পারতাম না। আমার মধ্যে একটা কেমন লজ্জা ভাব কাজ করতো। এই কারনে আমার বৌয়ের সাথে আমার সম্পর্ক টাও আস্তে আস্তে খারাপ হতে শুরু করে ছিল। কিন্তু এই দিপালির সাথে কথা বলে সেক্স করার পর থেকেই আমি আস্তে আস্তে আমার বৌয়ের সাথে ফ্রী হয়ে গেছি

আবু
আমার মনে হয় আপনারা ফোন করে কথা না বললে বুঝতে পারবেন না যে দীপালি কেমন মেয়ে। এতটাই ভালো মেয়ে যে ওর সাথে কথা বলতে গেলে আপনাদের দারুন লাগবে। আমি তো ওর কাছ থেকে অনেক ভালো ভালো কথা শিখেছ

মনোজ
এতো সুন্দরি আবার এতো ভালো একসাথে এই ধরনের মেয়ে আজকাল খুব একটা দেখা যায় না। আমি যখন ওর সাথে প্রথম কথা বলি তখন আমি খুব বাজে ব্যাবহার করে ছিলাম ওর সাথে। কিন্তু সজ্য ক্ষমতা আর ভালো বাসা আমাকে ওর কাছে যেতে বাধ্য করে। এখন ওর থেকে ভালো বন্ধু বলতে আমার কেউ নেই। ওর সাথে কথা না বললে আমার যেন রাতে ঘুম আসে না।