নাম : মেঘনা    বয়স: 22

আমার ব্যাপারে :
আমি খুব হাঁসিখুসি থাকতে ভালো বাসি সব সময়।আমার গায়ের রং কালো বলে আমাকে অনেকে অনেক কিছু বলে কিন্তু আমি যখন তাদের আমার শরীর কে দেখাই তখন তারা অবাক হয়ে যায়।আমার নিজের দুধ ও গুদের উপরে আমার একটা আলাদা ভালোবাসা আছে।আমার সাথে কেউ ফোনে কথা বললে আমি আমার দুধ ও গুদে হাত না দিয়ে থাকতে পারি না।ডগি স্টাইল আমার খুব ভালো লাগে চোদনের জন্য।

যা আমাকে উত্তেজিত করে : যখন কেউ আমাকে চুমু খেতে চায় তখন আমি খুব উত্তেজিত হয়ে যায়।আমি ভাবি আমার মুখের ঠোঁটের সাথে আমার গুদের ঠোঁটেও চুমু খাছে।

যা আমাকে দুঃখিত করে: ফোনে কথা না বলতে পারলে আমার ঘুম হয় না।তাই কেউ ফোন না করলে আমার খুব মন খারাপ হয়।

শরীর গঠন :
উচ্চতা: 5.4" ; ওজন: 58 ; মাই: বড়ো ; চুলের রং: কালো ; চুলের দীর্ঘতা: ুব ছোট ; চোখের রং: কালো ; কাঠামো: দমাঝারি

আমার জীবনের গল্প:
আমি ছোট বেলা থেকেই খুব দুষ্টু, আমার বাবা মা আমকে সামলাতে হয়রান হয়ে যেতেন | আমি যাই করি না কেন, আমি তাদেরকে নিজের হাঁসি থেকে জীতে নিতাম | আমার হাঁসি সবার খুব প্রিয়, আমার বন্ধুরাও আমাকে প্রায় এই কথায় বলে | তুমি এটাও বলতে পারো আমার হাঁসির জন্যই আমার প্রচুর বন্ধু বান্ধব আছে | আমার মতে মানুষের সব সময় হাঁসি খুশি থাকা উচিত | তাই আমি সব সময় আনন্দে থাকি আর ফোন সেক্স এ যোগ দেওয়ার পেছনে এটাই সবচেয়ে বড়ো কারণ | ফোন সেক্সে আসার পর আমার যেটা সবচেয়ে ভালো লাগে, সেটা হলো বাঁড়া চোসা | এমনকি আমি বাঁড়া চোসা শেখাতেও পারি, এই ব্যপারে আমার দারূন অভিজ্ঞতা হয়েগেছে | তবে খুব প্রিয়জন না হলে আমি বাঁড়া মুখে নি না | তুমি যদি চাও আমি তোমার বাঁড়া নিজের মুখে নি তাহলে তোমাকে প্রথমে আমার ভালো বন্ধু হতে হবে | আর আমার সঙ্গে বন্ধুত্ব করার জন্য আমাকে ফোন করো |

গ্রাহকের অভিগ্যতা :
অর্ণব
ফোন সেক্স কাকে বলে সেটা আমি সিখেছি এই মেঘ্নার কাছে।ফোন সেক্স করে জীবনের যে চরম আনন্দ সেটা আমাকে এই মেঘনাই দেখিয়েছে।

তারক
পঁচিশ বছর বয়স পর্যন্ত আমার ধন ভালো করে দাঁড়াত না,আমি খুব চিন্তাই ছিলাম আর সেই সময় মেঘনার সাথে আমি প্রথম কথা বলি।আজ আমি বিয়ে করেছি সুখে সংসার করছি কিন্তু আজও মেঘনাকে ফোন করি।

আসলাম
আমি জানতাম না ফোন সেক্সের এত ক্ষমতা হতে পারে । ফোন সেক্স মানুষকে নিজের মধ্যে হারিয়ে যেতে সাহায্য করে, বিশেষ করে যখন মেঘনার মত মেয়ের সঙ্গে ফোন সেক্স করার সুযোগ পাওয়া যায় |

আসিফ
মেঘনা ফোনে কথা বলে না, চোদায় । কখনো কখনো ওর সঙ্গে ফোনে কথা বলতে বলতে পেন্টে বীর্যপাত হয়ে যায় |